বেলারুশ রুশের পক্ষ থেকে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামবেন বলে দাবি করেন নাটোয়া রেমিডি সেনার অধিকারী। সিয়িনেন্স কথোপকথনে ন্যাটো মীলিট্রির সঙ্গে যুক্ত একটি অধিকারী বলেন বেলারুশ শীঘ্রই রুশ এর সঙ্গে যুদ্ধে দেখা যেতে পারে। তিনি ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছেন। Biladimin Putin এই যুদ্ধে সাহায্য চায়। সেই সাহায্য যেমনই হোক না কেনো ! নাইডুর এক secret বিভাগের সঙ্গে যুক্ত এক অধিকারী CNN কে বলেন বেলারুশ শীঘ্রই যুদ্ধে দেখা যেতে পারে। কারণ আমাদের জোট সেটা মূল্যায়ণ করেছে যে বেলারুশ এর সরকার ইউক্রেনের বিরুদ্ধে তার পক্ষে আক্রমণকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য একটি পরিবেশ তৈরি করা শুরু করেছেন। CNN কে বেলারুশের বিপক্ষ পার্টির কিছু নেতারাও বলেছেন যে বেলারুশ এর সেনার কিছু জোট ইউক্রেন যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। তাদের মতে হাজারো বেলারুশ সৈনকে ইউক্রেনে পাঠানো হবে। বিপক্ষ পার্টিরা এও বলেছেন যে ইউক্রেন আক্রমণের কিছুদিন আগে রুশ ও বেলারুশের সৈনরা মিলে সেনা অভ্যাস করেছিলেন। যার উদ্দেশ্য ইউক্রেন যুদ্ধের আগে বেলারুশের আর্মিকে তৈরি করা। ওই দিকে বেলারুশের সরকার ইউক্রেনে নিজের রাষ্ট্রদূত সহ সমস্ত স্টাফকে ফিরে আসতে বলেন। বেলারুশ ঠিক ওই ভাবেই নিজেদের স্টাফদের ফিরে আসতে বলেন যেভাবে রুশ ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২২ এ ইউক্রেন আক্রমণের আগে সেখানে থাকা নিজেদের প্রতিষ্ঠানের সমস্ত স্টাফকে ফিরে আসতে বলেছিলেন। বেলারুশ এর যুদ্ধে যুক্ত হওয়ার উদ্দেশ্য এটাও কি রুষকে এবার এই যুদ্ধে প্রচুর ক্ষতিপূরণ দিতে হচ্ছে। তাদের রক্ষকেন্দ্র অনুযায়ী এই যুদ্ধে তাদের ৪৫৮ জন সৈন মারা গেছে, এবং ১৫০০০ এর বেশি জন আহত হয়েছেন। অবশ্য ইউক্রেনের অধিকারীর মন্তব্য কি যুদ্ধে এখনও পর্যন্ত ৭০০০এর বেশি রুশ এর সৈন মারা গেছে। এছাড়াও ইউক্রেন অমেরিকি হাতিয়ারের সাহায্যে রুশের চারটি গুরুত্বপূর্ণ সৈনিকদের মেরে আহত করা হয়েছে। বলা যায় যে এই সৈনগুলি ladimin putin এর খুবই প্রীয় জন ছিলেন। এবং এই যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ কর্মী ছিলেন। ইউক্রেন এজেন্সির মতে ইউক্রেন রুশকে যে কম্পন দিয়েছেন তার জন্য এখনও রুশ সেনা রাজধানীকে নিজের অধীনে আনতে পারেনি। এর জন্য তারা খুব শীঘ্রই বেলারুশের সাহায্য নেবেন। ইউক্রেনের এক সংস্থা থেকে জানা যায় ইউক্রেনে মোট ১৫ হাজার সৈনকে প্রয়োজনেই রুশকে ইউক্রেনের কঠিন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। তাই রুশ এই চেষ্টায় আছে কিভাবে পশ্চিমী দেশ থেকে ইউক্রেনে হাতিয়ার সাপ্লাই বন্ধ করা যায়। এই সাপ্লাই বন্ধ করতে রুশের সাথ দিতে পারে বেলারুশ। বেলারুশ এর রাষ্ট্রপতি আলেকজান্ডার লুকাসেনকো নিজেও ইউক্রেন ও পশ্চিমী দেশ কে নিজের শত্রু মনে করেন। তিনি ১৯৫৪ সাল থেকে বেলারুশের সত্তায় আছেন।
বেলারুশ এর সংবিধানে সংশোধনের জন্য
লুকাসেনেকো ২০৩৫ সাল পর্যন্ত দেশের রাষ্ট্রপতি হয়ে গেছেন। ওনার এই সমস্ত কাজের
জন্যই পশ্চিমী দেশ ওনাকে বেলারুশের তানাসহা বলেন। আলেকজান্ডার রুকাসেনকো কে যেখানে
রুশ এর রাষ্ট্রপতি ladimin putin এর পুরো সাপোর্ট আছে
ওখানে আগের কেটে যাওয়া বছরে ইউরোপীয় দেশে দোষ দেয় যে এই দেশ ওনাকে বেলারুশের
সত্তা থেকে উচ্ছেদ করার সড়যন্ত্র চালাচ্ছে ফেব্রুয়ারি ২০২২ এ উনি দোষ দেন যে
বেলারুশে থাকা বিদ্রোহী সমূহের জার্মানি পোনেল লিতুয়ানিয়া আর ইউক্রেনের সমর্থন
আছে। আর এই সমস্ত দেশ মিলে ওনাকে সত্তা থেকে সরানোর চেষ্টায় আছে। অবশ্য যতক্ষণ
রুশ মজবুত আছে আর ওখানে ladimin putin
রাষ্ট্রপতি
আছেন ততক্ষণ বেলারুশ আলেকজান্ডার লুকাসেনকোরই রাজ থাকবে। কারণ পুতিনের জন্যই
পশ্চিমের সীমানা থেকে বেলারুশ কে ইউরোপীয় দেশ চ্যালেঞ্জ দেওয়ার সাহস করবে না। এর
মানে রুশ যদি ইউক্রেনের বিরুদ্ধে কমজোর পড়েছে তো বেলারুশ কে তার সাথ দেওয়ার জন্য
যুদ্ধে নামতেই হবে,কারণ রুশ কমজোর হলে
আলেকজান্ডার লুকাসেনকোর ও ক্ষতি হতে পারে। এটাই উদ্দেশ্য রুশ ও ইউক্রেনের যুদ্ধে
যাওয়ার আগের দিনই বলে দিয়েছিলেন যে যদি প্রয়োজন হয় তো ইউক্রেনের বিপক্ষে
বেলারুশ সৈনের যথাযত ব্যবহার করা হবে।

0 Comments